
নিজস্ব প্রতিবেদক:
কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় যানজট ও জনভোগান্তি কমাতে কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের বাগমারা বাজার এলাকা থেকে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানের আগে অবৈধ স্থাপনার মালিকদের সতর্ক করতে মাইকিং করে জানানো হয়। এরপর বিকেলে বাগমারা উত্তর বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকা থেকে বাগমারা-ভুশ্চি সড়ক এবং রেলগেট এলাকা পর্যন্ত সড়কের দুই পাশের জায়গা দখল করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিমাদ্রী খিসার নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন লালমাই সেনা ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপ্টেন মাহাদী, লালমাই থানার সেকেন্ড অফিসার আবদুল্লাহ আল ফারুক, বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. লোকমান হোসেন।
অভিযানে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা মার্কেট, ঝুলন্ত স্টিলের সিঁড়ি, পাকা ভবন, সাইনবোর্ড ও বিলবোর্ড। পাশাপাশি উচ্ছেদ করা হয় ভাসমান দোকানপাটসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা।
এ-সময় ফুটপাত ও সড়কের চলাচলের পথ পুনরায় জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
স্থানীয়রা জানান ক্ষমতার অপব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে কিছু প্রভাবশালী মহল সরকারি জায়গা দখল করে দোকান নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে আসছিল। এর ফলে বাজার এলাকায় প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকত। এ অভিযান জনদুর্ভোগ কিছুটা হলেও কমে আসবে।
কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় যানজট ও জনভোগান্তি কমাতে কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের বাগমারা বাজার এলাকা থেকে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানের আগে অবৈধ স্থাপনার মালিকদের সতর্ক করতে মাইকিং করে জানানো হয়। এরপর বিকেলে বাগমারা উত্তর বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকা থেকে বাগমারা-ভুশ্চি সড়ক এবং রেলগেট এলাকা পর্যন্ত সড়কের দুই পাশের জায়গা দখল করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিমাদ্রী খিসার নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন লালমাই সেনা ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপ্টেন মাহাদী, লালমাই থানার সেকেন্ড অফিসার আবদুল্লাহ আল ফারুক, বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. লোকমান হোসেন।
অভিযানে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা মার্কেট, ঝুলন্ত স্টিলের সিঁড়ি, পাকা ভবন, সাইনবোর্ড ও বিলবোর্ড। পাশাপাশি উচ্ছেদ করা হয় ভাসমান দোকানপাটসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা।
এ-সময় ফুটপাত ও সড়কের চলাচলের পথ পুনরায় জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
স্থানীয়রা জানান ক্ষমতার অপব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে কিছু প্রভাবশালী মহল সরকারি জায়গা দখল করে দোকান নির্মাণ করে ভাড়া দিয়ে আসছিল। এর ফলে বাজার এলাকায় প্রতিনিয়ত যানজট লেগেই থাকত। এ অভিযান জনদুর্ভোগ কিছুটা হলেও কমে আসবে।